বিভিন্ন ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি প্রাকৃতিক সম্পদের অপার সম্ভাবনা আর দর্শনীয় স্থানের সমাকীর্ণ লামা উপজেলা। এক সময় এটি মহকুমা শহর ছিল। উপজেলায় রয়েছে সাতটি ইউনিয়ন এবং একটি পৌরসভা। উপজেলার অধিকাংশ ভূমিই পাহাড় ও বনভূমির অন্তর্ভুক্ত। এখানকার উচুঁ-নীচু পাহাড়, বয়ে যাওয়া মাতামুহুরী নদী এবং বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর সভ্যতা ও সংস্কৃতিতে উপজেলাটি রূপাত্মরিত হয়েছে এক নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমিতে। ধারণা করা হয় পার্বত্য অঞ্চলের মাতামুহুরী নদীর ভাটি অঞ্চলে অবস্থিত বলে উপজেলাটির নামকরণ করা হয় লামা। শিক্ষাসংস্কৃতি এবং অর্থনৈতিক সম্বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বান্দরবান জেলার মধ্যে উপজেলাটি শীর্ষস্থানে রয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্য এবং নতুন-নতুন শিক্ষা ও কলকারখানা গড়ে উঠার কারণে এখানকার জনসাধারণ অর্থনৈতিকভাবেও ক্রমশঃ সমৃদ্ধ হচ্ছে।
উপজেলাটির উত্তরে-বান্দরবান সদর এবং থানচি উপজেলা, দক্ষিণে- নাইক্ষ্যংছড়ি, পূর্বে-রুমা, থানচি ও আলীকদম উপজেলা এবং পশ্চিমে-চকরিয়া ও লোহাগাড়া উপজেলা বিদ্যমান রয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস